সতীত্ব হারানো কথাটা নিয়ে সাধারণত মেয়েরা বেশি আলোচনা করেন না। আগে তো এই ব্যাপারে কথা বলার কোনো অবকাশই ছিল না। কিন্তু এখন সময় বদলাচ্ছে সময়ের সাথে সাথে মানুষের মানসিকতাও বদলাচ্ছে। ধীরে ধীরে মেয়ে থেকে মহিলা সকলেই এই সতীত্ব নিয়ে বা কুমারিত্ব নিয়ে আলোচনা করছে। আসলে আমাদের সকলের মধ্যে এই প্রবণতাটা অনেকটাই বেশি যে, আমরা (মেয়েরা) সকলের সামনে মন খুলে কথা বলতে খুবই কম পারি, বলতে গেলে কিছুটা ইতস্তত বোধও করি। কিন্তু এই ব্যাপার গুলো আমাদের দৈনন্দিন জীবনে জানার বিষয়। তাই আজ আমরা জেনে নেবো কুমারিত্ব হারালে মেয়েদের শরীরে এমন কি কি পরিবর্তন ঘটে।
১) ভার্জিনিটি হারানোর পর পরিবর্তন ঘটে যোনির। এরফলে নারীর গোপনাঙ্গ ক্রমশ মিলনের জন্য উন্মুক্ত হতে শুরু করে। ভ্যাজাইনার ইলাস্টিসিটিতে পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়।
২) ক্লিটোরাস ও ইউটেরাস নিজেই বুঝতে শুরু করে কখন তাকে সংকুচিত হতে হবে, কখন প্রসারিত হতে হবে। যৌণ উত্তেজনা বাড়লে ক্লিটোরাস নিজে থেকেই সাড়া দিতে শুরু করে, যা মিলনের শুরুতেই অনুভব করা যায়। আর যৌণ মিলন শুরু না করলে তা ইন্যাক্টিভ অবস্থাতেই থাকে।
৩) কুমারিত্ব হারানোর পর যখন নিয়মিত যৌণ মিলন হতে শুরু করে তখন শরীরের মধ্যে একটা পরিবর্তন দেখা দিতে শুরু করে। যেমন
মিলনের সময় থেকে মিলনের পরে অনেকখানি সময় পর্যন্ত স্তন দৃঢ় থাকে। আসলে যৌণ মিলনের সময় অধিক রক্ত সঞ্চালনের ফলে দৃঢ় থাকে।
৪) কুমারিত্ব হারানোর পর মহিলারা অত্যধিক আবেগ প্রবন হয়ে ওঠে। যার ফলে সুখ দুঃখের প্রকাশ বেশি করে বসে।
৫) কুমারিত্ব হারানোর ফলে মেয়েদের পিরিয়ড হতে দেরি হয়। যার জন্য মেয়েরা প্রেগনেন্সির আশঙ্কায় ভোগে কিন্তু এরকম কোনো ভয়ের কারণ নেই।
৬) কুমারিত্ব হারানোর ফলে মেয়েদের শরীরে হ্যাপি হরমোনের মাত্রা বেড়ে যায়। ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি পায়। মহিলারা হাসিখুশি হয়ে ওঠে।