পুরুষদের নুন্যতম দুটি বিয়ে না করলে হতে পারে যাবজ্জীবন
আফ্রিকার ছোট্ট দেশ এরিত্রিয়ার আইনে বলা হয়েছে এদেশের সকল পুরুষকে নুন্যতম দুটি বিয়ে করতে হবে। কোন পুরুষ বা নারী তাতে আপত্তি করলে হতে পারে যাবজ্জীবন
এমনই আজব আইনে সিলমোহর দিল এরিত্রিয়া সরকার। আরবের দেশগুলির মধ্যে একমাত্র এই দেশেই বিবাহের উপর কড়া আইন জারি করা হয়েছে।
ধর্মীয় আইনের মাধ্যমে এই মান্যতাকে স্বীকৃতি দিলেন গ্র্যান্ড মুফতি। সরকারী সুত্রে খবর, দীর্ঘদিন ইথিওপিয়ার সঙ্গে যুদ্ধের ফলে দেশে পুরুষের ঘাটতি পড়েছে। আর তাই ক্রমে পুরুষশূন্যহয়ে গেছে দেশটি।
তাই দেশের স্বার্থে এই আইন বলবৎ করে এরিত্রিয়া সরকার। প্রসঙ্গত এই দেশের জনসংখ্যা ৬৪ লক্ষের কিছু কম।
আরও পড়ুন, নারীরা পুরুষদের প্রতি দুর্বল হয়ে যান এটা প্রাকৃতিক বিষয়। তবে শরীর ছাড়াও পুরুষের মধ্যে থাকতে হবে বেশ কিছু আবেগ অনুভূতি। দেখে নিন এমন পাচটি গুনের কথা –
ফিটফাট থাকা – দীর্ঘদেহী পুরুষ শুধু নয়, একজন পুরুষ নিজেকে কী ভাবে উপস্থাপনা করেন সেটাও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। নারীরা জানতে চায় আপনি নিজেকে ফিটফাট রাখতে পারছেন কী না। কারন তারা ভাবে আপনি নিজেকে ফিটফাট না রাখলে তারই বা যত্ন করবেন কী করে? তাই নারী মন পেতে নিজেকে সর্বদা ফিটফাট রাখুন।
নিজের রুচি প্রকাশ করুন – রুচি মানে দামি ব্র্যান্ডের পোশাক জুতো নয়। যদি একটার সঙ্গে অন্য ব্র্যান্ডের জুতো বা পোশাক পড়েন তা হলে আপনাকে দেখে পালাতে বাধ্য। আজকাল নারীরা যেমন সন্নাসী পুরুষদের পছন্দ করেন না তেমন অফিস টাইপ ছেলেদেরও পছন্দ করে না।
মুখে হাসি রাখুন – রসবোধ থাকাটাও কাঙ্খিত গুনের মধ্য একটি। আজকাল দৈনন্দিন ঝামেলায় অনেক নারীরা ত্যক্ত বিরক্ত হয়ে থাকেন। তাই তারা কাঙ্খিত পুরুষের মধ্য রসবোধ খোজেন। হাসি ঠাট্টা করুন তবে ঠাট্টা তামাশার বশে অন্য কাউকে ছোট করার স্বভার একদম পছন্্য করেন না নারীরা।
তাকে বুঝতে দিন আপনি যত্নবান – নারীরা সবসময় নিশ্চিত হতে চান যে তার কাঙ্খিত পুরুষ সর্বদা তার যত্ন করেন ভালোবাসেন। তার হাত ধরে হাটা, দু মিনিটের জন্য হলেও একসঙ্গে সুর্যাস্ত দেখা, মাঝেমধ্যে জড়িয়ে ধরা, রাস্তা পেরোনোর সময় তার খেয়াল রাখা ইত্যাদি ছোট ছোট স্বভাব গুলোকে নারীরা যথেষ্ট গুরুত্ব দেন।
চোখে চোখ রেখে বলা – তার চোখে চোখ রেখে মিস্টি করে হাসুন। ভালোবাসার চোখে তার চোখে চোখ রাখলে নারীরা যে অনুভূতি পান তা বলা দুষ্কর। এমন কোন কথা যা মুখে বলা না গেলেও চোখে চোখ রেখে বলা যায়।