কর্পুরের ব্যবহার পালটে দিতে পারেন আপনার জীবন
কর্পুরের সঙ্গে আমরা সকলেই পরিচিত, এর সুগন্ধ আমাদের মুগ্ধ করে । কর্পুর কিন্তু কোনো সামান্য জিনিস নয়, আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অনেকে বাঁধা বিপত্তির অবসান ঘটাতে সক্ষম কর্পুর । মূলত পুজোর কাজেই আমরা কর্পুর ব্যবহার করে থাকি বা কখনো খাবারে সুগন্ধি বাড়াতে।
তবে কিছু নিয়ম মেনে যদি কর্পুর এর ব্যবহার করতে পারেন তাহলে অনেক মুশকিল আসান হয়ে যাবে। কর্মক্ষেত্রে উন্নতি হোক বা সাংসারিক ঝামেলা থেকে মুক্তি, রোগ থেকে মুক্তি, বাস্তু দোষ কাটাতেও উপযোগী কর্পুর।
কী কী উপায়ে কর্পুরের ব্যবহার আমাদের জীবনকে আরও ভালো করে তুলতে পারে জেনে নিন –
আপনি কি সারাক্ষণ কিছু না কিছু দুশ্চিন্তার মধ্যে থাকেন? একদিকে বাড়ছে শত্রুসংখ্যা, অন্যদিনে শরীরও দিনে দিনে খারাপ হচ্ছে। রোজ ঘুমানোর আগে একটি পাত্রে কর্পুর জ্বালিয়ে হনুমানজির সামনে পাঠ করুন হনুমান চালিশা। খুব তাড়াতাড়ি এইসব সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
বিবাহ ঠিক হয়েও ভেঙে যাচ্ছে, বাঁধা আসছে ভীষণ?বয়স বেড়ে যাচ্ছে পাত্র পাত্রী পাচ্ছেন না? এরও উপায় আছে। সাতটি কর্পুরের টুকরো নিয়ে ১২ বা ৩৬টি লবঙ্গ নিয়ে দেবী দুর্গার চরণে রাখুন আর ১০৮ বার জপ করুন দেবী দুর্গার নাম, বাঁধা কেটে যাবে।
টাকা আয় হলেও জমছে না বা আর্থিক অনটন কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না? বেশ কিছু দিন রাতে রুপোর পাত্রে এক সঙ্গে লবঙ্গ ও কর্পুর পোড়ান, সমস্যার সমাধান হবে।
কর্মক্ষেত্রে বা গৃহে বাস্তু দোষ থাকলে উভয় স্থানেই একটি পাত্রে কিছুটা কর্পুর রেখে দিলে কমে যাবে বাস্তু দোষ।
অনেকদিন ধরে সময় খারাপ যাচ্ছে? প্রত্যেক শনিবার জলে সামান্য কর্পুর মিশিয়ে স্নান করুন। সময় পরিবর্তন হবে।