চারিদিকে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে, উৎসবের মরশুমে সেই সংখ্যা যাতে হু হু করে না বেড়ে যায় সেই জন্য আগেই ঠিক হয়েছিল এবছর চন্দননগরে জগদ্ধাত্রীপুজো হবে নিয়মরক্ষার।
কৃষ্ণনগরেও এবছর নিয়মরক্ষার পুজো হবে বলে জানিয়ে দেওয়া হল।
চন্দননগর এবং কৃষ্ণনগরে পুজো আয়োজন কেমন হবে তা নিয়ে নির্দেশিকা দেওয়ার পাশাপাশি জানিয়ে দেওয়া হয়েছে বিসর্জনের নির্দেশিকাও।
চন্দননগরে শোভাযাত্রা করে ঘট বিসর্জন এবছর হবে না। তবে একাধিক নিয়ম মেনে কৃষ্ণনগরে ঘট বিসর্জন হবে বলেই জানানো হয়েছে।
প্রশাসনের সাথে পুজো উদ্যোক্তাদের বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে দুর্গাপুজোয় যেমন পুজো কমিটির সদস্য ছাড়া কেউ মণ্ডপে প্রবেশ করতে পারেনি, জগদ্ধাত্রী পুজোতেই তেমনই হবে।
মণ্ডপ রাখা হবে খোলামেলা, মণ্ডপে যাতে অঞ্জলি না দেওয়া হয় সেদিকটা দেখার জন্য উদ্যোক্তাদের অনুরোধ জানানো হয়েছে।
মণ্ডপে থাকতে পারবেন সর্বোচ্চ ১০ জন ঢাকি। পুজো উদ্যোক্তাদের মধ্যে একসাথে ২৫ জনের বেশি ঢুকতে পারবেন না।
কৃষ্ণনগরে দশমীর দিন দুপুর ২ টো থেকে রাত ৯ টার মধ্যে
পুজো কমিটি গুলিকে ঘট বিসর্জনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে প্রশাসনের তরফে।
কাঁধে করে প্রতিমা নেওয়া গেলেও প্রত্যেক পুজো কমিটির কে কখন বিসর্জন দেবে প্রশাসন তা পূর্বেই ঠিক করে রাখবে। নির্ধারিত সময়ের আগে বা পরে ঘট বিসর্জন করা যাবে না বলেই স্পষ্টত জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।